Saturday, November 17, 2018

‘চিন্ময় চীন’ প্রকাশনা হাতে লাবীব ইকবাল

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ আলিমুল হক উপ-পরিচালক ছাও ইয়ান হুয়ার সম্পাদনায় প্রকাশিত চিন্ময় চীনএবং ছাও ইয়ান হুয়া ও এনামুল হক টুটুলের সম্পাদনায় “চীনের শিক্ষাব্যবস্থা উচ্চশিক্ষার বৈশ্বিক সম্ভাবনা” এই দুটি প্রকাশনা হাতে-    

নাম: লাবীব ইকবাল (Lei yi bo)
বয়স: বছর
পিতা: দিদারুল ইকবাল
মাতা: তাছলিমা আক্তার লিমা
ঠিকানা: সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
 Labib Iqbal with 'Chinmoy China'


চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ আলিমুল হক উপ-পরিচালক ছাও ইয়ান হুয়ার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছেচিন্ময় চীন”! ২৫ সহস্রাধিক শব্দ দুই শতাধিক রঙিন ছবিতে সমৃদ্ধ বইটিতে চীনের সৌন্দর্য, মানুষ, সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে বইটি অনলাইনে রকমারি.কম-এ পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া “চীনের শিক্ষাব্যবস্থা উচ্চশিক্ষার বৈশ্বিক সম্ভাবনা” নিয়ে আরো একটি প্রকাশনা সম্পাদনা করেছেন ছাও ইয়ান হুয়া ও এনামুল হক টুটুল।

Saturday, August 18, 2012

সাবেক সাংসদ ওবাইদুল হকের ইন্তেকাল

Obidul Hoque, ex-MP, (1st Per-lament member in Bangladesh from Sandwip)

সন্দ্বীপে উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে চুরি-ডাকাতী: প্রশাসনের ভূমিকা প্রশ্নবোধক?!

সন্দ্বীপ প্রতিনিধি: সম্প্রতি সন্দ্বীপে চুরি-ডাকাতী মারাত্নক ভাবে বেড়ে গেছে বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে প্রতিদিন গড়ে ৩/৪টি বাড়ীতে বড় বড় চুরি এবং ডাকাতী হচ্ছে বিভিন্ন দেশী এবং বিদেশী আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এ ধরনের ঘটনা গুলি ঘটছে বলে জানা যায় সন্দ্বীপের বিভিন্ন ইউনিয়নের ভুক্তভোগী এবং সাধারণ জনগনের অভিমত থানা প্রশাসন এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে উপজেলা চেয়ারম্যান এবং সাংসদ সদস্য এ ব্যাপারে যে কোন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, তারা জনগণের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগী কয়েকজন জানিয়েছেন ডাকাতির ঘটনায় তারা থানা পুলিশের কাছে গেলেও সেখানে তারা উল্টো প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্তাব্যক্তি দ্বারা নানা ভাবে যখন তখন হয়রানির শিকার হচ্ছেন, নাজেহাল হচ্ছেন, হেনস্তা হচ্ছেন অথচ ডাকাতরা তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বিপুল পরিমান নগদ অর্থ এবং স্বর্ণালংকার নিয়ে গেলেও কোন ধরনের ক্ষতি করেনি ঈদকে কেন্দ্র করে পবিত্র মাহে রমজান শুরু হওয়ার আগে থেকে এ ধরনের চুরি-ডাকাতীর ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে অনুসন্ধানে এর কারণ সম্পর্কে জানা যায় প্রতি বছর রমজানকে কেন্দ্র করে অন্যান্য মাসের তুলনায় এমাসে সন্দ্বীপে প্রচুর পরিমান বিদেশী অর্থ এবং স্বর্ণালংকার আসে বা প্রবাসীরা তাদের আত্নীয়-স্বজন ও পরিবারের কাছে পাঠিয়ে থাকেন আর এই সুযোগকে কাজে লাগায় চোর-ডাকাতরা এ পর্যন্ত সন্দ্বীপে যতগুলি বড় বড় চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে থানা প্রশাসন একটিরও সুরাহা করতে পারেনি বা এ ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি সূত্রে আরো জানা গেছে যারা এই চুরি-ডাকাতীর ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত তারা সকলে ইউনিয়ন থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ে রাজনৈতিক নেতাদের চত্র-ছায়ায় এসব করে থাকে আর এই চুরি-ডাকাতী করা নগদ টাকা এবং স্বর্ণালংকারের ভাগ বাটোয়ারার বড় একটি অংশ তারা পেয়ে থাকেন যার কারনে তারা এলাকার জনগণকে নানা রকম মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে পরিস্থিতিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন অন্য আরো একটি সূত্রে জানা গেছে শুধু রাজনৈতিক নেতারা-ই নন পুলিশ প্রশাসনের অসাধু কিছু কর্মকর্তারাও এই ভয়ঙ্কর চোর-ডাকাত চক্রের সাথে জড়িত অবৈধ কিছু আয়ের আশায় তারা এধরনের অনৈতিক কাজ করে থাকে যে সব ইউনিয়ন এবং গ্রামে এই ধরনের বড় বড় চুরি-ডাকাতীর ঘটনা ঘটেছে এবং যারা পুলিশ প্রশাসন, এলাকার এবং উপজেলার রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতা নিয়েও হয়রানি ছাড়া কোন সহযোগিতা পাননি সেখানের জনগণের মুখে মুখে প্রচলিত রয়েছে- এখন থেকে নিজেদের জান মালের নিরাপত্তা নিজেদেরকে-ই দিতে হবে পুলিশ এবং রাজনৈতিক নেতাদের কাছে যেয়ে হয়রানি না হওয়ার চেয়ে চোর-ডাকাতের সাথে যুদ্ধ করে হয় নিজেরা মরে যাওয়া ভালো না হয় তাদেরকে-ই (চোর-ডাকাত) মেরে ফেলা ভালো তারা বলেন, আমরা নিরুপায় হয়ে আইন হাতে তুলে নিবো এবং এর জন্য দায়ী থাকবে প্রশাসন তাদের ব্যর্থতা এবং অসাধু আচরণ আমাদেরকে আইন হাতে তুলে নিতে বাধ্য করছে তারা ক্ষোভের সাথে বলেন, “পুলিশের কাছে যাওয়া আর শিয়ালের কাছে মুরগী বাগা (বন্ধক) দেওয়া এক কথা” যে পুলিশ প্রশাসন জনগণের রক্ষক হয়ে বক্ষণ করে তার কাছে আমাদের সম্পদ ও জীবনের কোন নীরাপত্তা নেই
উল্লেখ্য সন্দ্বীপের এই মারাত্নক ভাবে বেড়ে চুরি-ডাকাতীর ঘটনা নিয়ে প্রশাসন এবং রাজনৈতিক নেতাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদেরকে পাওয়া যায়নি
শুধু চুরি-ডাকাতীর ঘটনা নয় সন্দ্বীপে এখন ছিন্তাই এর ঘটনাও মারাত্নকভাবে বেড়ে গেছে কী দিন, কী রাত! প্রকাশ্যেই চলছে ছিন্তাই এর ঘটনা পুলিশ প্রশাসন কোন দিকে-ই সামাল দিতে পারছেনা! জনগণের ধারণা সন্দ্বীপের পুলিশ প্রশাসন এখন সম্পূর্ণ বিকল হয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে! যার কারনে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকান্ড সংঘটিক হচ্ছে
সন্দ্বীপের জনগণ এই নাজুক পরিস্থিতি থেকে পরিত্রান চায় ফলে তারা এর জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পুলিশের মহাপরিচালকের সহযোগিতা কামনা করেছেন কারণ এসব অপরাধী চক্রের হোতারা বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের ইউনিয়ন থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের সাঙ্গ-পাঙ্গ বলে জনগন অনুমান করছেন

Monday, November 7, 2011

Unions of Sandwip

  • Amanullah
  • Azimpur
  • Bauria
  • Deergha Par
  • Gasua
  • Haramia
  • Horishpur
  • Kalapania
  • Maitbhanga
  • Mogdhara
  • Musapur
  • Rahmatpur
  • Santoshpur
  • Sharikiat

Sandwip is a historical island of Bangladesh

Sandwip (Bengali: সন্দ্বীপ) is an island along the south eastern coast of Bangladesh.It is also spelled "Sandvip" both are mostly used. It is a sub-division of Chittagong District. It is situated at the estuary of the Meghna River on the Bay of Bengal and separated from the Chittagong coast by the Sandwip channel. It has a population of nearly 400,000. There are 15 unions in Sandwip. There are also as many as fifteen different wards, 62 mahallas and 34 villages on Sandwip Island. The entire island is 50 kilometers long and 5-15 kilometers wide.

Sandwip is a historical island of Bangladesh. It is located at the north-eastern side of The Bay of Bengal, nearby the main portcity of Chittagong. It is one of the most ancient islands of Bangladesh. It was ruled by different outsiders in different periods of time. Once upon a time it was an independent state ruled by Delwar Khan, then it had different rulers.

About three hundred ships of salt per year were loaded for export from the Sandwip port. It also had a ship building industry.Then the Turkish president Solaiman Demirel when came to Chittagong in 1994 imported a gun ship from Sandwip port.